পূর্বঘোষিত রাজধানী ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত অভিমুখে বুধবার বেলা ১১টায় নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ অতিক্রম করেছে লংমার্চে অংশ নেয়া গাড়িবহর। লংমার্চে বিএনপির তিন সংগঠন- যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা শত শত গাড়িবহর নিয়ে রওয়ানা দেন।
তারা সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা ১১ টা পর্যন্ত রূপগঞ্জের তারাব বিশ^রোড থেকে আধুরিয়া এলাকা প্রদক্ষিণ করেন। এ সময় রূপগঞ্জ উপজেলা যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের শত শত নেতাকর্মীরা লংমার্চের গাড়িবহরে থাকা নেতাকর্মীদের শুভেচ্ছা জানান।
উপজেলার তারাব পৌরসভার রূপসী, বরপা, ভুলতা, গোলাকান্দাইল এলাকায় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মুস্তাফিজুর রহমান ভুঁইয়া দিপু ও কাজী মনিরুজ্জামানের ব্যানার, ফেস্টুন হাতে নেতাকর্মীরা অংশ নেয়। এ সময় মুস্তাফিজুর রহমান ভুঁইয়া দিপু সমর্থিত রূপগঞ্জ থানা যুবদলের আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম প্রিন্স, কামাল হোসেন, শাকিল আহমেদ নুরু, আরিফুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নাহিদ হাসান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম, সালাহউদ্দিন দেওয়ান, সোহেল রানা, ইলিয়াছ ভুঁইয়ার নেতৃত্বে শত শত নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। অপরদিকে কাজী মনিরুজ্জামানের সমর্থিত নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে এবং জেলা ছাত্রদল নেতা মাসুদুর রহমান লিডার মাসুদের নেতৃত্বে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে লংমার্চে অংশ নেয়া নেতাকর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। এছাড়াও দিপু ভুঁইয়া সমর্থিত রূপগঞ্জের ভুলতা, গোলাকান্দাইল এলাকার কয়েকশ সংখ্যালঘু পরিবারের লোকজন ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা গাউছিয়া এলাকায় দাঁড়িয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকার অবমাননার প্রতিবাদে এই লংমার্চের একাত্ত্বতা প্রকাশ করেন।