বন্দরে আবসিক এলাকায় গরুর খামার স্থাপন করায় দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন এলাকাবাসী। অনেকে বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র বসবাস করছেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বারবার ফার্মের মালিকদের দারস্থ হয়েও কোনো প্রতিকার পায়নি ।
নাম না প্রকাশের শর্তে একাধিক ব্যক্তি জানান, রুপালী আবাসিক এলাকার মানিক হোসেন নিয়ম নিতী না মেনে আবাসিক এলাকায় গরুর খামার স্থপন করে পরিবেশ দূষণ করে আসছে। গরুর ফার্ম স্থাপন করেছেন । এ ফার্মের গন্ধে এলাকায় বসবাস করা দায় হয়ে পড়েছে।
১৮ ফেব্রুয়ারী শুক্রবার সরজমিনে দেখা যায়, মানিক হোসেন আবসিক এলাকার বন্দর স্কুল ঘাট সংলগ্ন সুফিয়া এগ্রো এন্ড দুগ্ধ খামার করেছেন। ওই গরুর ফার্মের ময়লা আবর্জনা থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীরা জানান, দুর্গন্ধে আমাদের বাড়িতে বসবাস করতে কষ্ঠ হচ্ছে। ফার্মের মালিক মানিক শিক্ষিত লোক হয়ে যদি না বুজে তাহলে কি বলবো।
সুফিয়া এগ্রো এন্ড দুগ্ধ খামার এর মালিক মানিক হোসেন বলেন, বন্দর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সরজমিনে এসে দেখে আমার সুফিয়া এগ্রো এন্ড দুগ্ধ খামার এর অনুমোদন দিয়েছে।
আমার খামার নিয়ে বিটিবিতে প্রতিবেদন করেছে। আমাদের এমপি সেলিম ওসমান আমাকে বলেছে আমার জন্য তার দুয়ার সব সময় খোলা। অতএব এলাকাবাসী আমাকে কিছুই করতে পারবে না।
এ ব্যাপারে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ বি এম কুদরত এ খোদা বলেন, আবাসিক এলাকায় খামার স্থাপনের বিষয়ে আমি জানিনা তবে আমি সরজমিনে গিয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করবো।