এক মাসেরও অধিক সময় পেরিয়ে গেলেও শ্রমিকলীগ নেতা কাউছার আহম্মেদ পলাশের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনার রহস্য উদঘাটনসহ লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। তবে ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে আনিস নামের একজনকে আটক করলেও তেমন কোন তথ্য উদঘাটন করতে পারেনি পুলিশ।
জানা যায়,ফতুল্লার আলীগঞ্জে কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পলাতক কাউছার আহম্মেদ পলাশের বাড়িতে ৬ অক্টোবর (শনিবার) গভীর রাতে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পরিবারের সদস্যদের মারধর করে হাত-মুখ বেঁধে ডলার, নগদ টাকা ও ১২০ ভরি ওজনের স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নিয়ে যায়।
পলাশের পরিবারের দাবি, পরিবারের সদস্যদের মারধর করে হাত-মুখ বেঁধে ডলার, নগদ টাকা ও ১২০ ভরি ওজনের স্বর্ণালঙ্কার লুট করে। এ সময় বাসায় ছিলেন না শ্রমিল লীগ নেতা কাউছার আহম্মেদ পলাশ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদে ওপর গুলি করে হত্যা মামলার পলাতক আসামি পলাশ। ৫ আগস্টের পর থেকে তিনি পলাতক রয়েছে বলে জানা যায়। ডাকাতির ঘটনাটি রহস্যজনক বলে মনে করেন স্থাীনয়রা।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মিজানুর রহমান জানান, ডাকাতির রহস্য উদঘাটন সহ লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধারে কাজ করছে পুলিশ। সিসি ফুটেজ দেখে জড়িতদের চিন্থিত করে গ্রেফতারের চেস্টা করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।