নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আওতাধীন বন্দর থানা যুবদলের কোনো কমিটি নেই। যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির নির্দেশক্রমে বহু আগেই বন্দর থানা যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
কিন্তু বন্দর থানা যুবদল ও ওয়ার্ড যুবদলের বিভিন্ন পদপদবী ব্যবহার করে নিজেদেরকে সভাপতি, সাংগঠনিক সম্পাদক বলে জাহির করছে অনেকেই এমনটিই তথ্য পাওয়া গেছে।
তথ্য সূত্র জানাগেছে, সম্প্রীতি গত ৫ই আগস্টের পর থেকে বন্দর থানার বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান, বাজার, বাসস্ট্যান্ড, খেয়াঘাট দখল বানিজ্য করতে বন্দর থানা যুবদল নেতা আমির হোসেন বন্দর থানা যুবদলের সভাপতি ও হুমায়ুন কবির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং কাজী সোহাগ ২২নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি পরিচয় দিয়ে নিজেদেরকে জাহির করার চেষ্টা করছেন।
তাঁরা বন্দর থানা যুবদলের নাম বিক্রি করে বিভিন্ন জায়গায় এই সকল করছে এবং মানুষদেরকে বলছেন তারা যুবদলের এই পদে রয়েছেন। কিন্তু তারা বন্দর থানা যুবদলের কেউ না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন মহানগর যুবদলের আহবায়ক মনিরুল ইসলাম সজল ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদ।
এবিষয়ে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহবায়ক মনিরুল ইসলাম সজল ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদ বলেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের তৎকালীন সভাপতি সাইফুল ইসলাম নিরব ও সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর নির্দেশক্রমে বিগত নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের সময়ে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আওতাধীন বন্দর থানা যুবদলসহ সকল ইউনিট কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
বর্তমানে বন্দর থানা যুবদলের কোন কমিটি নেই। বিগত আন্দোলন সংগ্রামে যারা রাজপথে ছিল তাদেরকে নিয়ে শীগ্রই বন্দর থানা যুবদলের কমিটি গঠন করা হবে।
তাঁরা আরও বলেন, সম্প্রীতি আমরা শুনেছি অনেকেই বন্দর থানা যুবদলের সভাপতি সেক্রেটারি ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদসহ ওয়ার্ড যুবদলের পদ পদবী ব্যবহার করে নিজেদেরকে জাহির করার চেষ্টা করছে।
কিন্তু আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলে দিতে চাই যারা বন্দর থানার সভাপতি, সেক্রেটারিসহ বিভিন্ন পদে নিজেদেরকে দাবি করা আমির হোসেন, হুমায়ূন কবির ও কাজী সোহাগ যুবদলের পদ ব্যবহার করে তারা আমাদের যুবদলের কেউ না। তারা বন্দর থানা যুবদলের নাম বিক্রি করছে। তাদের দায়দায়িত্ব মহানগর যুবদল নিবেনা।