বন্দর উপজেলা পরিষদে গত ১৫ দিন ধরে ইউএনও নেই। উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ গমন করায় এ শুণ্যতা সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলায় এ্যাসিল্যান্ডকে দিয়ে ভারপ্রাপ্ত ইউএনও’র কাজকর্ম চালানো হচ্ছে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন বন্দরবাসী।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সারা দেশে ইউএনওদের বদলি প্রক্রিয়া শুরু করে নির্বাচন কমিশন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বন্দর ইউএনও বিএম কুদরত এ খুদাকে ফরিদপুরে বদলি করা হয়। এরপর চলতি বছরের ৫ই জানুয়ারি ইউএনও মাজহারুল ইসলাম বন্দরে যোগদান করেন।
তিনি গত ৭ই জানুয়ারি নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করে গত ১০ই জানুয়ারি উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ চলে যান। এরপর ১৫ দিন ধরে বন্দরে ইউএনও’র পদটি শুন্য রয়েছে।
এদিকে বন্দরের এ্যাসিল্যান্ডকে দিয়ে ইউএনও’র কার্যক্রম চালানোর কারণে সরকারী সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারন মানুষ।
ইউএনওর অনুপস্থিতিতে স্থবিরতা নেমে এসেছে উপজেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে। ৯ টা- ৫টা অফিস টাইম হলেও কেউ সময় মতো অফিস করছেন না। বেলা ১২ টার পরও অনেককে সিটে পাওয়া যায় না।
এদিকে প্রতিদিনই জমির খাজনা, খারিজ ও নামজারীতেও মানুষজন ভোগান্তিতে পড়ছেন বলে জানা গেছে।