বাংলাদেশ হোসিয়ারি এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি বদিউজ্জামান বদু বলেছেন, চাঁদাবাজদের হাত-পা ভেঙ্গে থানা দিয়ে আসবেন। যে কোন দলের নাম ভেঙ্গে চাঁদাবাজদের ছাড় দেয়া হবে না। চাঁদাবাজদের নাম দেন, বাসা থেকে এনে গণপিটুনী দেয়া হবে। এই নয়ামাটিতে আমরা দায়িত্ব পালনকালে তিনটি গেইট ছিলো, এখন সেগুলো দেখতে পারছি না।
প্রতিটি ভবন ও দোকানে সামনে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগাতে হবে। সন্ধ্যা পর আলো জ্বালিয়ে নিরাপত্তায় দোকানদারী করতে হবে। এতগুলো দোকান বা গদি আছে, তাদের ৫/৮জন করে স্টাফ থাকে, এরপরও চাঁদাবাজরা কিভাবে রক্ষা পায়। টিংকু সাহা হত্যাকারীদের ছাড় দেয়া হবে না। পুলিশের কার্যক্রম চালু করা হলে থানা মামলা করা হবে। যারা এদের সাথে জড়িত তাদের নাম বের করেন, বাসা থেকে টেনে টেনে এনে পিটুনী দিমু।
সোমবার ১২ আগষ্ট বিকাল ৪টায় শহরের ডিআইটি করিম মার্কেটের পিছনে বেবি টেক্সটাইলের মালিক টিংকু সাহা চাঁদাবাজদের হামলায় আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণে নয়ামাটি হোসিয়ারি সমিতির উদ্যোগে প্রতিবাদ সভায় তিনি একথা বলেন।
সমিতির নেতা হরে কৃঞ্চ বাবু সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, নাসিক ১৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর অসিত বরণ বিশ্বাস, আনোয়ার হোসেন, নবীন হোসেন, বিল্লাল হোসেন, মোহাম্মদ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, মাধব সাহা, মোঃ স্বপন, হাজী শাহিন ও আলী হোসেন সহ হোসিয়ারি এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দরা।
নাসিক ১৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর অসিত বরণ বিশ্বাস বলেন, টিংকু সাহা এভাবে নির্যাতন করে মৃত্যু হয়েছে যারা দুঃখজনক। এখনো হত্যাকারীদের আটক করা সম্ভব হচ্ছে না। সম্প্রীতি দেশের পরিস্থিতি ঘুরে যাওয়ায় এখনো মামলা করা হচ্ছে না।
টিংকু সাহা মত আর কাউকে হত্যা শিকার না হয়, সকলের মধ্যে ঐক্য দেখতে চাই। নিরাপদ ব্যবসা জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা ও লাঠিসোটা নিয়ে এক দল প্রস্তুত করুণ। যারা চাঁদা চাইতে আসবে, ধরে জানাবেন, বাকি কাজ আমাদের। হোসিয়ারি ব্যবসায়ীদের পাশে সব সময় সিটি কর্পোরেশন থাকবে।